একটি ইলেক্ট্রনিক বুক (যাকে ই-বুক, ইবুক, ডিজিটাল বুক বা ই-সংস্করনও বলা হয়) হল একটি বই যার প্রকাশনা করা হয়েছে ডিজিটাল আকারে, যাতে সাধারণ বইয়ের মতই লেখা, ছবি, চিত্রলেখ ইত্যাদি রাখা হয়েছে এবং এগুলো কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে পড়া যায়।[১] যদিও কখনো কখনো বলা হয় ছাপানো বইয়ের ইলেক্ট্রনিক সংস্করন[২], তবুও অনেক ই-বই আছে যাদের কোন ছাপানো বই নেই। বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুত করা এবং বিক্রিত ই-বই সাধারনত ই-রিডারে পড়ার উপযোগি করে বানানো হয়। যদিও যে কোন যন্ত্রেই (প্রদর্শন সক্ষম) এটি চালানো যায় যেমন কম্পিউটার, ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোন ইত্যাদি।
ই-বুকের মাধ্যমে পড়াশোনার আগ্রহ আমেরিকায় বাড়ছে, ২০১৪ সালেই ২৮ ভাগ লোকের ই-বুক রয়েছে যার পরিমাণ ২০১৩ সালে ছিল ২৩ ভাগ। এই বৃদ্ধির কারণ ৫০ ভাগ আমেরিকান ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ শুধু মাত্র ই-রিডার বা ট্যাবলেট যন্ত্র ক্রয় করেছে যার পরিমাণ ছিল ৩০ ভাগ ২০১৩ সালের শেষ নাগাদ।[৩]
একটি ইলেক্ট্রনিক বুক (যাকে ই-বুক, ইবুক, ডিজিটাল বুক বা ই-সংস্করনও বলা হয়) হল একটি বই যার প্রকাশনা করা হয়েছে ডিজিটাল আকারে, যাতে সাধারণ বইয়ের মতই লেখা, ছবি, চিত্রলেখ ইত্যাদি রাখা হয়েছে এবং এগুলো কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে পড়া যায়।[১] যদিও কখনো কখনো বলা হয় ছাপানো বইয়ের ইলেক্ট্রনিক সংস্করন[২], তবুও অনেক ই-বই আছে যাদের কোন ছাপানো বই নেই। বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুত করা এবং বিক্রিত ই-বই সাধারনত ই-রিডারে পড়ার উপযোগি করে বানানো হয়। যদিও যে কোন যন্ত্রেই (প্রদর্শন সক্ষম) এটি চালানো যায় যেমন কম্পিউটার, ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোন ইত্যাদি।
ই-বুকের মাধ্যমে পড়াশোনার আগ্রহ আমেরিকায় বাড়ছে, ২০১৪ সালেই ২৮ ভাগ লোকের ই-বুক রয়েছে যার পরিমাণ ২০১৩ সালে ছিল ২৩ ভাগ। এই বৃদ্ধির কারণ ৫০ ভাগ আমেরিকান ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ শুধু মাত্র ই-রিডার বা ট্যাবলেট যন্ত্র ক্রয় করেছে যার পরিমাণ ছিল ৩০ ভাগ ২০১৩ সালের শেষ নাগাদ।[৩]
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস